About me

প্রিয় আর্টিকেল পাঠক, আমি আমার সম্পর্কে কিছু না বলা কথা আপনাদেরকে জানানোর জন্য বেশ কিছু খুঁটিনাটি বিষয়ে আলোচনা করেছি। বিস্তারিত জানতে আমার সাথেই থাকুন।

আমি মোঃ মনোয়ার হোসেন ,পিতাঃ মৃতঃ মফিজ উদ্দীন, মাতাঃ মোছাঃ আনজুরা বেগম। আমরা তিন ভাই এক বোন। বড় ভাই মোঃ আনোয়ার হোসেন, ৪নং নিমপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ২নং ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য । বড় ভাইয়ের দুই সন্তান বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত। মেজো ভাই মোঃ সানোয়ার হোসেন, দুই সন্তানের জনক। তার একমাত্র জামাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য। তিনি একজন সফল কৃষক,মৎস ও আম ব্যবসায়ী।

একমাত্র বোন বিবাহিত ও দুই সন্তানের জনক। তারা দুজনই সরকারী চাকুরীতে কর্মরত। আমি বাবা মায়ের তৃতীয় সন্তান। আমার এক ছেলে ও এক মেয়ে আছে । আমার জন্ম স্থান গ্রামঃ নিমপাড়া,পোষ্টঃ নিমপাড়া, উপজেলাঃ চারঘাট, জেলাঃ রাজশাহী । আমার বর্তমান ঠিকানা গ্রামঃ বুধপাড়া,পোষ্টঃ বুধপাড়া, থানাঃ মতিহার জেলাঃ রাজশাহী।

শিক্ষা জীবনের হাতেখড়ি পরিবার থেকেই। ১৯৮১ সালের ১লা জানুয়ারী নিমপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা জীবন শুরু। ১৯৮৫ সালে সেখান থেকেই প্রাথমিক শিক্ষা কৃতিত্বের সাথে শেষ করি। ১৯৮৬ সালের ১লা জানুয়ারী থেকে নিমপাড়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মাধ্যমিক শিক্ষা শুরু করি এবং ১৯৮৮ সালে কৃতিত্বের সাথে নিম্ন মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করি। ১৯৮৯ সালে মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করার জন্য পুঠিয়া পি এন উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হই এবং দুই বছর সফলতার সহিত শিক্ষা শেষে ১৯৯১ সালে ২য় বিভাগে মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করি।

তারপর উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার উদ্দেশ্যে শিক্ষানগরী বলে খ্যাত রাজশাহী শহরে গমন করি এবং রাজশাহী শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত রাজশাহী নিউ গভঃ ডিগ্রী কলেজে মানবিক বিভাগে ভর্তি হই এবং ১৯৯৩ সালে ভূগোল বিষয়ে লেটার মার্কসসহ ২য় বিভাগে সফলতার সহিত উত্তীর্ণ হই । পরবর্তিতে উত্তরবঙ্গের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপিঠ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগে ১ম বর্ষ অনার্সে ভর্তি হই এবং ১৯৯৬ সালে বি এস এস সম্মান ডিগ্রী অর্জন করি। তারপর ১৯৯৭ সালে এম এস এস ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিষয়ে মাষ্টার্স শেষ করে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটায়।

পেশাগত জীবনে আমি একজন কলেজ শিক্ষক ও মানুষ গড়ার কারিগর। কর্ম জীবনের শুরুতেই আমি বিশ্বের সর্ববৃহৎ এনজিও ব্র্যাকের ময়মনসিংহ জেলার শুম্ভগঞ্জ শাখায় সহকারী ব্যবস্থাপক পদে খুব অল্পকাল সময় কর্মরত ছিলাম। পরর্তীতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন চারঘাট উপজেলার বামনদিঘী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসাবে যোগদান করি।

সেখান থেকে বদলি হয়ে কালাবীপাড়ায় অবস্থিত নন্দনগাছী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ২বছরকাল শিক্ষকতা শেষে ইস্তফা প্রদান করে, জামনগর ডিগ্রী কলেজে প্রভাষক পদে যোগদান করি ও সন্তোষজনক কর্মসম্পাদন করায় পদন্নোতি প্রাপ্ত হই এবং আজ পর্যন্ত সেখানেই সফলতর সহিত কর্মরত আছি। বর্তমানে আমি সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান। ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগ , জামনগর ডিগ্রী কলেজ, উপজেলাঃ বাগাতিপাড়া, জেলাঃ নাটোর

আমার পরিবারে মোট চার জন সদস্য রয়েছে। ২০০০সালের ২৪শে নভেম্বর আমি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই। আমার সহধর্মীনির নামঃ মোসাঃ নাসিমা খাতুন, সহকারী শিক্ষক,বেলঘরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। উপজেলাঃ চারঘাট,জেলাঃ রাজশাহী। আমার এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। আমার ছেলের নামঃ ইসতিয়াক আহমেদ মাহিন।

সে ২০২২সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল থেকে জিপিএ ৫ প্রাপ্ত হয়ে রাজশাহী কলেজে বিজ্ঞান বিভাগে অধ্যয়ন করছে। আমার মেয়ের নামঃ তাসনিন তুসিন তোহা । সে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্কুলে ৯ম শ্রেণীতে বিজ্ঞান বিভাগে অধ্যয়ন করছে ।

আমার জন্মঃ ১৯৭৫ সালের ১৫ই জুন রাজশাহী জেলার চারঘাট উপজেলার পীর পাগলীমার পুণ্যভূমি বলে খ্যাত সুজলা সুফলা শষ্য শ্যামলা নিভৃত এক পল্লীর সমভ্রান্ত মধ্যবিত্ত মুসলিম পরিবারে আমার জন্ম ।

মানুষের জীবনে সখের কোন সীমা নেই । আমি ও তার ব্যতিক্রম নই । গল্পের বই পড়া,গান শোনা, টিভি দেখা , ভ্রমণ করা এবং বাগান করা আমার প্রিয় সখ ।

প্রত্যেক মানুষের জীবনেই অনেক পছন্দ অপছন্দ থাকে। এর মাঝেই তাকে জীবন অতিবাহিত করতে হয়। অজানাকে জানা,নতুন কিছু করা, প্রযুক্তির সাথে থাকা এবং নতুন নতুন জায়গা ভ্রমন করা আমর খুব পছন্দ।

খেলা কেনা পছন্দ করে ? আমি ও আর সকলের মতো খেলা খুব পছন্দ করি। আমার জীবনের প্রিয় খেলা ফুটবল। এক সময় আমি ও ফুটবল খেলতাম। বিকেল হলেই গায়ে পরতাম লাল সবুজের জার্সি। দাপিয়ে বেড়াতাম পুরো মাঠ জুড়ে । আমার প্রিয় ফুটবল দল আর্জেন্টিনা। আমার প্রিয় খেলোয়াড় লিওনেল মেসি ।

ভাত,মাছ,সবজি .ডাল এবং গরুর মাংস ।

নীল ।

হযরত মোহম্মদ (সাঃ) ।

একজন আদর্শ শিক্ষক হওয়া এবং মানুষের সেবা করা ।

ফোন নম্বর ০১৭১৮৬২৮৯৭৮ ।